প্রকল্পের নাম : খাদ্য সাথী প্রকল্প
প্রকল্পের দপ্তর বা বিভাগের নাম : খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তর
এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য কি :
সুলভ মূল্যে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাদ্যের জোগান নিশ্চিত করে খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তা দেওয়াই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিশেষ উদ্যোগ ও অনুপ্রেরণায় পশ্চিমবঙ্গের ৮ কোটি ৬৬ লক্ষ মানুষ অর্থাৎ রাজ্যের ৯০.৬শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তার আওতায় এসেছেন।
জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন এবং রাজ্য খাদ্য সুরক্ষা যোজনার মাধ্যমে অন্ত্যোদয় অন্ন যোজনা, অগ্রাধিকার তালিকাভুক্ত পরিবার, বিশেষ অগ্রাধিকার তালিকাভুক্ত পরিবার ও রাজ্য খাদ্য সুরক্ষা যোজনা-১ এর তালিকাভুক্ত পরিবারের সমস্ত মানুষের কাছে রাজ্য সরকার দুটাকা কেজি দরে খাদ্যশস্য পৌঁছে দিচ্ছে।
খাদ্য সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-এর অনুপ্রেরণায় ৪০ লক্ষের বেশি মানুষের জন্য বিশেষ প্যাকেজের মাধ্যমে স্বাভাবিক বরাদ্দের অতিরিক্ত খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হচ্ছে।
₹ হোম লোন • ₹ পার্সোনাল লোন • ₹ বাইক লোন • ₹ কার লোন • ₹ বিজনেস লোন • ₹ শিক্ষা লোন
জঙ্গলমহল, আয়লায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার, চা-বাগানের সমস্ত পরিবার, দার্জিলিং-এর পাহাড়বাসী, সিঙ্গুরের অনিচ্ছুক কৃষক পরিবার, টোটোপাড়ার আদিম জনজাতিভুক্ত পরিবার এই বিশেষ প্যাকেজের আওতায় আছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে পুষ্টি-পুনর্বাসন কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন শিশু, মা ও তাদের পরিবারের জন্য মাসে ৫ কিলোগ্রাম চাল, ২.৫ কিলোগ্রাম গম, ১ কিলোগ্রাম মুসুর ডাল ও ১ কিলোগ্রাম ছোলা বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে ‘বিশেষ কুপন’ চালু করে।
গণবন্টন ব্যবস্থা স্বচ্ছ ও গতিশীল করার জন্য ডিজিটাল রেশন কার্ডের প্রচলন ও সার্বিক কম্পিউটার ব্যবস্থাপনার সফল প্রয়োগ গত পাঁচ বছরে সম্ভব হয়েছে।
কোথায় করবেন যোগাযোগ :
প্রতিটি ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের করণ ও খাদ্য পরিদর্শক। পুরসভার ক্ষেত্রে মহকুমা খাদ্য নিয়ামকের করণ। এছাড়া খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরের শুল্কমুক্ত ফোন নং ১৯৬৭ ও ১৮০০–৩৪৫–৫৫০৫ প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা।
আশা করি আমাদের এই তথ্য আপনাদের সাহায্য করবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই সকলের থাকে শেয়ার করবেন। আর এই ধরণের আরো তথ্যের জন্য নজর রাখবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। ধন্যবাদ