গীতাঞ্জলি প্রকল্প 2023: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বাংলার আবাস যোজনা, সকলের জন্য বাড়ি

গীতাঞ্জলি প্রকল্প: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বাংলার আবাস যোজনা, সকলের জন্য বাড়ি
গীতাঞ্জলি প্রকল্প: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বাংলার আবাস যোজনা, সকলের জন্য বাড়ি

প্রকল্পের নাম : গীতাঞ্জলি প্রকল্প

প্রকল্পের দপ্তর বা বিভাগের নাম : আবাসন দপ্তর

এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য কি :

প্রত্যেকের সুনিশ্চিত আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা। সুস্থ জীবনযাপনের অন্যতম শর্তই হল নিজের একটি বাড়ি। যে কোনও মানুষের কাছে এটি একটি স্বপ্ন। কেউ নিজের চেষ্টায় ও সামর্থ্যে এই স্বপ্নপূরণ করতে পারেন।

কেউ বা বংশপরম্পরায় স্বপ্নই দেখে যেতেন এতদিন। বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে অনেকের জীবনেই এই মৌলিক চাহিদার স্বপ্ন পূরণ হয়ে চলেছে। এরকমই একটি স্বপ্নপূরণ- এর প্রকল্প—গীতাঞ্জলি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে

আর্থিকভাবে দুর্বল মানুষের পাশে রয়েছে রাজ্য সরকার। গ্রামীণ এলাকা তো বটেই, শহরতলির মানুষ- যাঁদের নির্দিষ্ট ঘরবাড়ি নেই, তাঁদেরও মাথার ওপর ছাদ করে দিচ্ছে আবাসন দপ্তর। শুধুনিজের জমিটুকু থাকতে হবে এবং তাতে যেন আইনি জটিলতা না থাকে।

যে কোন লোনের জন্য আবেদন করুন অনলাইনে 👇
হোম লোনপার্সোনাল লোনবাইক লোনকার লোনবিজনেস লোনশিক্ষা লোন

রাজ্য সরকার, এই প্রকল্পে, প্রতি বাড়ি তৈরির জন্য সমতল এলাকায় ৭০ হাজার টাকা এবং দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে ও সুন্দরবন এলাকায় ৭৫ হাজার টাকা করে দিচ্ছে। জেলাশাসকের মাধ্যমে প্রথমে ৭০ শতাংশ এবং পরে ৩০ শতাংশ সুবিধাপ্রাপকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি জমা পড়ে যাচ্ছে।

এই প্রকল্পে কারা আবেদন করতে পারবেন: 

গৃহহীন অথচ জমি আছে এমন ব্যক্তি যার মাসিক আয় ৬০০০ টাকা বা তার কম তিনি যোগাযোগ করতে পারেন।

এককথায়, রাজ্যের প্রত্যেক দরিদ্র মানুষ, বিশেষ করে বন্যা বা নদী ভাঙনে যাদের ছাদ ভেসে গিয়েছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া হচ্ছে।

এই প্রকল্পের জন্য কোথায় যোগাযোগ :

জেলাস্তরে প্রত্যেক মহকুমা শাসক (এসডিও) এবং ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক (বিডিও)-এর অফিসে যোগাযোগ করা যাবে। প্রতি জেলার জেলাশাসক এবং একজন অতিরিক্ত জেলাশাসক (এডিএম) পুরো প্রকল্পের তদারকি করছেন।

আশা করি আমাদের এই তথ্য আপনাদের সাহায্য করবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই সকলের থাকে শেয়ার করবেন। আর এই ধরণের আরো তথ্যের জন্য নজর রাখবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। ধন্যবাদ

Leave a Comment